Top আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, Secrets

গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট

ক্ষতির নমুনা: কীড়া আলুর মধ্যে লম্বা সুড়ঙ্গ করে আলুর ক্ষতি করে থাকে।  

৬। রোগ দেখা দেওয়ার সাথে সাথে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম রোভরাল মিশিয়ে ৭-১০ দিন পর পর প্রয়োগ করতে হবে৷ ডাইথেন এম-৪৫ ০.২% হারে প্রয়োগ করা যায়৷

ব্যবস্থাপনা: আক্রান্ত গাছ কিছুটা মাটিসহ সরিয়ে ফেলতে হবে। জমি গভীর ভাবে চাষ করতে হবে। জমিতে সব সময় জৈব সার প্রয়োগ করতে হবে।

মৌসুমে মাঝারি বৃষ্টিপাত ৩০ ইঞ্চি অর্থাৎ ৭৬২ মিলিমিটার আলুর জন্য উপযোগী৷ অধিক বৃষ্টিপাতে আলু মোটেই ভালো হয় না; গাছের বৃদ্ধি থেমে যায়৷ রোগ ও কীটপতঙ্গের আক্রমণ সহজতর হয়৷ তবে পার্বত্য এলাকায় (১৮৬০-২১৭০ মিলিমিটার) অধিক বৃষ্টিপাত হলেও পানি দ্রুত সরে যায় ও ঠাণ্ডা পরিবেশ বিরাজমান থাকে বলে সেরূপ পরিবেশে আলুর চাষ করা যায়৷ তাই পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলায় এইরূপ check here পরিবেশে গ্রীষ্মকালে আলু জন্মানো যায়৷

৩৷ পরিমিত মাত্রায় সেচ প্রয়োগ করতে হবে এবং রোগ দেখা দিলে পানি সেচ বন্ধ করে দিতে হবে৷

পচা আলুতে এক ধরনের উগ্র গন্ধের সৃষ্টি হয়৷ চাপ দিলে আলু থেকে এক প্রকার দূষিত পানি বেরিয়ে আসে৷

আলু উত্তোলনের পর পরই বাড়িতে নিয়ে আসা উত্তম। আলু তোলার পর কোনো অবস্থাতেই ক্ষেতে সতূপাকারে রাখা যাবে না, কারণ ক্ষেতে আলু খোলা রাখলে তা বিভিন্ন প্রকার রোগ ও পোকা দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে (যেমন-সুতলি পোকা ডিম পাড়তে পারে)।

• তোলার সময় সাবধানে আলু তুলতে হবে যাতে কোদাল বা লাঙলের আঘাতে আলু কেটে বা থেঁতলে না যায়। থেঁতলানো আলু সংরক্ষণ করার সময় পচে যায়।

• রোগের আক্রমণ সাধারণত ত্বকেই সীমাবদ্ধ থাকে৷

(খ) বারি আলু-৫৭: জাতটি কন্দাল ফসল এ জাতের গড় ফলন ৩৭.৩৯ টন/হেঃ। জীবনকাল ৯০-৯৫ দিন। আলুর আকার খাটো ডিম্বাকৃতি থেকে মধ্যম আকারের। জাতটি লেইট ব্লাইট রোগ প্রতিরোধী।

মাচা পদ্ধতিতে লাউ চাষে ভাগ্য বদলাচ্ছে চাষীদের

সাইটটি শেষ হাল-নাগাদ করা হয়েছে: ২০২৪-১০-০৩ ০৫:৫৬:৫০ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে:  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ,  এটুআই,  বিসিসি,  ডিওআইসিটি ও  বেসিস। কারিগরি সহায়তায়:

ক্ষতির নমুনা: এরা রাত্রে গর্ত থেকে বের হয়ে আলু গাছের শিকড়, আলু ও কান্ড খেয়ে ফেলে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *